নাইওর আনোয়ারুল ইসলাম আনোয়ার নাইওর যায় — মৃদু রক্তিমতার স্নানে সিক্ত গোধূলি বেলায়, দক্ষিণা পবন বিস্তীর্ণ সবুজ সায়রে যৌবনের দোলা দেয়। যখন বিহগের দলের ঘরে ফেরার পালা,থমথম বাতাস, দূর দিগন্তের
কেন এমন হলো মুহাম্মদ ফারহান ইসলাম নীল ৷ কথা ছিল আমরা সবাই মিলে মিশে থাকবো ৷ অথচ আপনি আমাদের আলাদা করে দিয়েছেন ৷ আমাদের মাঝে সৃষ্টি করেছেন ধনী , গরীবের
সভ্যতার অট্টহাসি অসীম সাহা কতো সন্ধি,চুক্তির বেড়াজাল যুদ্ধের মহড়া,অস্ত্রের ঝনঝনানি জীবন বেসামাল! কতো প্রাকৃতিক বিপর্যয়,জ্ঞানের সীমাবদ্ধতা অপরাজনীতি,আমিত্ব আর অহংকারের ঘনঘটা! কতো সতত কথন, দুর্নীতির আলাপন লোভ রন্ধ্রে রন্ধ্রে, বিকৃত
কষ্ট দিতে হয় না মোঃআবু বকর সিদ্দীক মনটা যখন পাল্টে যাবে, পাল্টে যাবো আমি। খুজবে তখন কান্না করে, চিন্তা করো জ্ঞানী। এতো কষ্ট দিতে হয় না, অন্য জনের মনে। পাকরাও
“মহামারী করোনা” রাসেল সরদার হে মহামারী করোনা, তুমি করনি কোনো করুনা। তুমি নিভিয়ে দিলে নতুন এক দিগন্তকে। তুমার অদৃশ্য এক শক্তিতে। হে মহামারী করোনা, তুমি কেড়ে নিয়েছো এক মুঠো গ্রাস
আমাদের আড্ডাটা ছিল শহীদুল ইসলাম আমাদের আড্ডাটা ছিল। লাইব্রেরিতে, মধুর ক্যান্টিনে, গানের আসরে, কবিতা আবৃত্তিতে আর গল্পের লিখনিতে। আমাদের আড্ডাটা ছিল। রং তুলি হাতে দেয়াল প্যান্টিংএ , ছবি আঁকা, রাজনৈতিক
অগ্রগামী মোঃআবু বকর সিদ্দীক পরের পিছে ঘুরাঘুরি, বন্ধ করে দাও। অগ্রগামী হবে তুমি, নোটে লিখে নাও। ফুলের জন্য পাগল হয়ে, কী লাভটা হবে। দুদিন পরে সুটকি হয়ে, লাকড়ি হয়ে রবে।
যে তুমি শহীদুল ইসলাম যে তুমি হেঁটে আসার শব্দ শুনে বলে দিতে চিনে ফেলতে, কে আসছে? যে তুমি লক্ষ মানুষের ভিড়ে কন্ঠ শুনে বলে দিতে, অবাক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকতো তোমার
করোনা তুমি যাও চলে শহীদুল ইসলাম এমন শিষ্টাচার মানুষের ভিড়ে রেখে যাও মানুষ এক হোক আবার। পৃথিবীটা হোক একটা দেশ প্রতিযোগিতার কাঁটুক রেশ। শেষ হয়ে যাক দ্বন্দ্ব রাম রহিমের বিবেদ
নাম আমার করোনা সালমান আহমেদ তোমাকে বলছি হ্যাঁ আমি তোমাকে বলছি, কেন করছ খেলা? কেন করছো আমাকে অবহেলা? তুমি কি দেখোনি, কাঁদছে কত দুখিনী। সবই তো আমার দান, তাও তুমি