সুরমিলা শহীদুল ইসলাম আমি তোমার নামে একটা কবিতাই লিখেছিলাম সুরমিলা। তুমি পড়লেই দেখতে পাবে। ওখানে কিছু প্রতিহিংসার চোখ। আর দেখতে পাবে মানুষের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা। আর দেখতে পাবে তুমি তোমাকে।
আবার আমরা শহীদুল ইসলাম আবার আমরা এক হবো। আবার আমরা উঠে দাঁড়াবো। আবার আমরা আকাশ দেখবো। আবার আমরা হাসবো খেলবো। আবার আমরা নদী জলে সাঁতরাবো। আবার আমরা ঘুড়ি উড়াবো। আবার
সময় কাটুক ভালোবেসে আল শাহারিয়া আমাকে ছাড়া যদি তোমার না কাটে সময় যদি বসে থাকো একা অলস সময়ের পাড়ে একাগ্রতায় ভেবো তুমি আমাকে নিয়ে দেখো সাদা মেঘ ওড়ে আকাশের নীলে
জলের বুকে তুমি এম বিল্লাহ ওহে পুষ্প কলি! ওহে রেইন লিলি! জল দিঘিতে থাকো তুমি, জলে তোমার বাস। তোমাকে দেখতে মন টা যে মর, কাঁধে বার মাস। নব নব পুষ্প
করোনা মো: আশরাফুল ইসলাম। করোনা মানে পুষ্প মুকুট, যা করাই মনটা কুটুস-কুটুস; সারা সকাল, সারা বেলা, সারা দিবা-রাত্রী, মন করে ফুটুস-ফুটুস। ‘কোভিট-19’ নামে উহান নগরী চীনে কী এলো রে ভাই;
নিজের বাসা জিয়াউর রহমান জিয়া চেয়ে দেখো কি অপরুপ বাবুই পাখির বাসা, গাছের ডগায় থেকেও যে মনে রঙিন আশা। রোদ বৃষ্টি ঝড়েও তার মনে নেইকো ভয়, অতি যত্নে গড়া বাসা
অনুভূতি আনোয়ারুল ইসলাম (আনোয়ার) আগমনের সূচনালগ্নে, দারুণ অনুভূতির পূর্ণতা। উপচে পড়া ভালোলাগা হৃদয়ে। জীবন যেন আরক্ত রঙিন প্রজাপতি। সর্বত্র বিচরণ কোকিল ডাকা বসন্তের। প্রতিটা মুহূর্ত যেন, মহামূল্য কাব্য পঙক্তি। না
নিজের এক ভূমি। মোঃ সাইফুল্লাহ সাঈদ। ক্ষয়ে অবক্ষয়ে চিন্তায় থাকি যে রয়ে দ্বিপ্রহরের চিরিকুট আনন্দ আনে বয়ে। অশান্ত হৃদয়ে যন্ত্রণা অনুভব হয় সারাক্ষণে তবুও প্রশান্তি দেয়না যে দেখা এই মনে।
নারীবাদ মোঃ সাইফুল্লাহ সাঈদ আমার দেশে অধিক হাড়ে চলছে নারী ধর্ষণ, এ সব কান্ড গুপ্ত রেখে নারীরা করে মর্ষণ। প্রকাশ্যে করে নারী ধর্ষণ চলে নগ্নতারী খেলা, ছোট্র শিশুটাও মুক্তি পায়না
পেয়েছি সাধুবাদ সাইফুল্লাহ সাঈদ অজানা শহরে চলছি পণে পণে দিন শেষে আনন্দ জুটে রাত্রিক্ষণে। নির্বিশেষ রাত নির্মল সেই প্রভাত মিলানোর বন্ধনে পেয়েছি সাধুবাদ। হাঁটা হাঁটি করে বাঁকা রাস্তা ধরে এভাবে