অবক্ষয় অসীম সাহা কী নিষ্ঠুর শিকারী- ভিক্ষুকের থলেতে ও শকুনী চোখ! পৃথিবী গ্রাসে উদর পূর্তি ঘটে না! তথাপি ওরাই রঙিন দুনিয়ায় শাসক। বঙ্গোপসাগর হতে টমসের তীরভূমিতে বাঁধ দিয়ে প্রসাদ
নারী অসীম সাহা নারী তুমি চেতনায় জীবন নাকি জীবনের চেতনা! নারী তুমি দেবী তব আগমনে ধরাধামে আরাধনা সেই তোমাকে বিসর্জন দিই সাজিয়ে প্রতিমা। নারী তুমি, তোমার তরে ভূমি অধিগ্রহন সেই
ওদের একটু ভালোবাসা দাও কবিঃ আনোয়ার হোসেন সোহাগ শহরের পথে বাস্তুহারা অনেক শিশু থাকে হয়তো তারা জানে না তাদের জন্মপরিচয় তবুও ঠিক পায় ট্যাবলেট, ফুলওয়ালা, আর টুকাইয়ের মতো কত বিশেষণে
প্রণয়ের জলসাঘর অসীম সাহা আবার যদি নতুন রূপে বিশ্বজগৎ সাজে- জানি তখন এ গ্রহের নামসহ পাল্টে যাবে অনেক কিছু নাম যাইহোক,মানব আর প্রকৃতি রবে নব সৃষ্টিতে। আমার স্থান যদি মিলে
বাবা আবু রায়হান মুসুল্লি পিছনে তাকাসনে, সামনে তাকাইস এটা তোমারই উপদেশ তারার মাঝে যা না পেয়েছি তোমাতে পেয়েছি বেশ। জগতে তুমিই সেরা – নাই তোমার মতো শ্রেষ্ঠ সেবক ঘুরেছিতো
তুমি এলে মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান তখন তুমি ছিলে না ছিলাম না আমিও, কিন্তু, কী এক মহাপরিকল্পনা ; আমার বাম পাঁজরের হাড় থেকেই তুমি মনোনীত হলে। যা বিধাতার একান্তই মনোবাসনা;
চিঠি মুহাম্মদ ফারহান ইসলাম নীল আমি দুই হাজার আটাশ লাইনের একটি চিঠি লিখবো ৷ নীল খামে পাঠিয়ে দিবো আপনার ঠিকানায় ৷ আমার সম্পর্কে সব কথা লেখা থাকবে চিঠিতে ৷ লেখা
যৌতুক আরিফজ্জামান জুলহাস যৌতুক নিয়া করনা বিয়া পায়ে তোমার ধরি, যৌতুক হল নিন্দনীয় কাজ সমাজে সবাই তা জানি! ছেলে হোক মেয়ে হোক, আদম সন্তান, বিয়া সাধি প্রভুর, ফরজ বিধান বিধান
রাষ্ট্র ধর্ম মোঃআবু বকর সিদ্দীক রাষ্ট ধর্ম ইসলাম যারা, করতে চাচ্ছো খান্ত। জবাই করবো সামনে সবার, তবেই হবো শান্ত। পায়তারা আর শোসন গিরি, দেখাইতেছিস কাদের! শোনে রাখিস বেঈমান তোরা, ঘুম
আমি কৃতার্থ শক্তি রনজিত আমি জানতাম না প্রথম’ত পৃথিবীতে কি করে বেঁচে থাকতে হয়, অটোমেটিক আমার আত্মা সে পথ খোঁজে নিয়েছে—– পাশাপাশি প্রকৃতি আমাকে বেঁচে থাকতে ভীষণ ভাবে সাহায্য করেছে—–