করোনা তুমি যাও চলে শহীদুল ইসলাম এমন শিষ্টাচার মানুষের ভিড়ে রেখে যাও মানুষ এক হোক আবার। পৃথিবীটা হোক একটা দেশ প্রতিযোগিতার কাঁটুক রেশ। শেষ হয়ে যাক দ্বন্দ্ব রাম রহিমের বিবেদ
অপূর্ব সুন্দর শহীদুল ইসলাম কী আশ্চর্য! এখনো চুল বাঁধা শেখেনি মেয়েটি। অথচ শিখে গেছে ধর্ম কর্ম ভগবান ঈশ্বর। চিনে গেছে আরাধনা উপাস্য প্রার্থনাগার। বয়স যা তার চেয়ে বেশি শিখেছে
তুমি শহীদুল ইসলাম তুমি হিন্দু হলে, মুসলিম হলে, বৌদ্ধ, কৃশ্চান, সাঁওতাল, গাঢ়, বার্মিজ হলে। তুমি নাস্তিক, আস্তিক, ধার্মিক হলে। তুমি জাতী- অজাতী, মোল্লা, পুরুত, ব্রাহ্ম, গুরু, চন্ডাল হলে। তুমি বুদ্ধ
আমিত্ব শহীদুল ইসলাম কবিতা আমার কবিতা জীবন যন্ত্রনা কষ্ট হাহাকার আর আর্তচিৎকারের অবসান। স্বপ্ন আমার স্বপ্ন বিদ্রোহ বিপ্লব প্রগতি মুক্ত মানবতা আর সাম্যের দৃঢ় বন্ধন। রৌদ্রজ্জ্বল স্বপ্ন সোনালী ভোর। মুক্তি
সেই মেয়েটি শহীদুল ইসলাম সেই মেয়েটি আজ ছবি বন্দি ফ্রেমে আটকে গেছে সব স্মৃতি। সেই মেয়েটির বিগত দিন আকাশ ছিল খুব রঙিন। সেই আকাশে উড়তো ঘুরতো পাখি হয়ে ডানা মেলতো।
অনিন্দ্য সুন্দর শহীদুল ইসলাম অন্ধ গলি পেড়িয়ে যখন হাঁটতে থাকবে আলোর সন্ধানে। ভোরের আলোয়, ফোঁটা ফোঁটা জমা চিকচিকে শিশির হিরের ন্যায় জ্বলতে থাকবে। তোমার জীবন জুড়ে তুমি হয়ে উঠবে অনিন্দ্য
এমন একটা সময় ছিল শহীদুল ইসলাম এমন একটা সময় ছিল। সে সময়ের সমস্ত সময়টাতে তুমি ছিলে। এমন একটা সময় ছিল। তোমায় ভেবে সকাল বিকেল সন্ধ্যা হতো। তোমায় ভেবে রাত ফুরাতো।
সুখি হও, সুখে থেকো শহীদুল ইসলাম সুখি হও, সুখে থেকো শৈশবে বেজে যাওয়া মিষ্টি দুপুর। সুখি হও, সুখে থেকো রাখালিয়া বাঁশি মাঝিমাল্লা, ভাটিয়ালি সুর। সুখি হও, সুখে থেকো নীড় হারা
উন্নয়ন শহীদুল ইসলাম জলের তলে তলানোকে তোমরা বলো উন্নয়ন। ফসল পঁচে চাষা মরে গ্রাম থেকে কান্না আসে অনাহারে মানুষ মরে। বানের জলে মানুষ ভাসে। লাশের সংখ্যা হাজার গুনে বলবে হয়তো
সবকিছু ছেড়ে দেবো শহীদুল ইসলাম সব কিছু ছেড়ে দেবো রাজ্য- শাসন ভার হাতে দেব তুলে। সম্পদ- সংসার বীজবোনা ফসলী জমি হাতে দেবো তুলে। ভুলে যাব আনাআনি। ভুলে যাব হানাহানি।