কবিতা ও আমি সানজানা সুলতানা কবিতার সাথে আমার এই প্রনয় খুব বেশিদের নয় তবুও আমাদের মাঝে আজ গভীর প্রেম। এই প্রেমের কারনে লোক মুখে কতইনা কটু কথা শুনে চলেছি দিবারাত্রি
এলোমেলো চিন্তা সানজানা সুলতানা সারাটি দিন বড্ড চুপচাপ কেটে যাচ্ছে আজকাল করোনার জগতে বন্দী হয়ে পড়ে আছি ঘরের এক কোনে,, তাই তো আজ মনের আকাশে খেলা করে এলোমেলো যত চিন্তা।
এমন একটা সময় ছিল শহীদুল ইসলাম এমন একটা সময় ছিল। সে সময়ের সমস্ত সময়টাতে তুমি ছিলে। এমন একটা সময় ছিল। তোমায় ভেবে সকাল বিকেল সন্ধ্যা হতো। তোমায় ভেবে রাত ফুরাতো।
সুখি হও, সুখে থেকো শহীদুল ইসলাম সুখি হও, সুখে থেকো শৈশবে বেজে যাওয়া মিষ্টি দুপুর। সুখি হও, সুখে থেকো রাখালিয়া বাঁশি মাঝিমাল্লা, ভাটিয়ালি সুর। সুখি হও, সুখে থেকো নীড় হারা
প্রণয়ের জলসাঘর অসীম সাহা আবার যদি নতুন রূপে বিশ্বজগৎ সাজে- জানি তখন এ গ্রহের নামসহ পাল্টে যাবে অনেক কিছু নাম যাইহোক,মানব আর প্রকৃতি রবে নব সৃষ্টিতে। আমার স্থান যদি মিলে
অপেক্ষা শাহনেওয়াজ উজ্জ্বল শিশির আমি আজো আছি তার অপেক্ষায় খুঁজে বেড়ায় তার ক্লান্ত পথিক বেশে পাহাড়, পর্বত,নদ- নদী গিরিপথ গ্রামের পরিবেশে। ক্লান্ত দেহ যখন পাই না তার দেখা দেহটা শীতল
বাবা আবু রায়হান মুসুল্লি পিছনে তাকাসনে, সামনে তাকাইস এটা তোমারই উপদেশ তারার মাঝে যা না পেয়েছি তোমাতে পেয়েছি বেশ। জগতে তুমিই সেরা – নাই তোমার মতো শ্রেষ্ঠ সেবক ঘুরেছিতো
বিপ্লবী (২২) আরিফ শামছ্ বিপ্লবী! ভাবছো কিছু? কীযে হলো? নারী, শিশু! নাইরে কেনো? শান্তি নিরাপদে। ঘরে বাইরে, পথে-ঘাটে, হাট-বাজারে, ছুটছে কাজে। নরক কীটে ভাবছে বাজে, সকাল সাঁঝে, ভদ্র সেজে, মান
তুমি অথবা কবিতা আল শাহারিয়া তোমাকে লিখতে গেলে কবিতা হয়ে যায় আনতি অনুভূতি সব নতুন জীবন পায়। তোমাকে আঁকতে গেলে জীবন্ত এক মেয়ে খোলা চুলে হেঁটে বেড়ায় আমার হৃদয়
তুমি এলে মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান তখন তুমি ছিলে না ছিলাম না আমিও, কিন্তু, কী এক মহাপরিকল্পনা ; আমার বাম পাঁজরের হাড় থেকেই তুমি মনোনীত হলে। যা বিধাতার একান্তই মনোবাসনা;