৭১র থেকে ২১ শহীদুল ইসলাম ৭১র থেকে ২১ ক্যালেন্ডার কথা বলে। চেতনার জাগরণে আবার বুলেট হাতে যুদ্ধের প্রস্তুতি থেক না আর ঘরে সাথিরা নামো পথে। জোট বাঁধো পা বাড়াও হাত
গোল্ডেন রিং শহীদুল ইসলাম প্রেম আর বিয়ে এক কথা নয়, সামান্তা এ কথাটাই রুদ্রকে বারবার বলতে চেয়েছে। প্রেম হলো আবেগময় মুহূর্ত, বিয়েটা পদে পদে বাস্তবতার পাতা উল্টোতে থাকে আর দেখাতে
উষ্ণ আমন্ত্রণ শহীদুল ইসলাম ভালোবাসার এক উষ্ণ আমন্ত্রণে। আমার ঘরে শীত নেমে গেছে। চা শূন্য পেয়ালা বন্ধুরা দূরে শীত চাদরে মোড়ানো শরীর পথে পথে কুয়াশার ভিড় পরেছে। সবুজ ঘাসে শিশির
আমি হয়তো মারা যাবো ~~শহীদুল ইসলাম~~ ইচ্ছেরা ডুব সাঁতার দিতে জানে পিপীলিকার উড়ে যাওয়া দেখতে দেখতে আমি হয়তো মারা যাবো। ইচ্ছেরা ইচ্ছে হয়ে যুথবদ্ধ হবে লাল পিঁপড়ের ন্যায় কুচকাওয়াজে সামিল
তুমি কে? শহীদুল ইসলাম গল্পটা ছিল কবিতার মতো। কবিতাটা ছিল তোমার মতো। তুমি ছিলে আকাশের মতো। আকাশটা ছিল নির্মল আমি সে আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকতাম। আর চেয়ে চেয়ে দেখতাম। আকাশটা
যাপন শহীদুল ইসলাম যেমনে তেমন আছি গো আমি শুধাইয়ো না মোরে কষ্ট বলে কষ্টের কথা নয়নের জল ফেলে। নয়ন তলে জমা জল থরথর হৃদয় ভাঙা নিঃশব্দে শব্দ কূজন কাঁপাকাঁপা কন্ঠে
কেমন আছ শহীদুল ইসলাম কেমন আছ? শব্দটাই যেন কেমন শব্দ? গুলিয়ে ফেলি কি উত্তর দেব? ভালো থাকা শব্দের ভেতরে শব্দ যুদ্ধ চলে। কেটে ছেটে বারংবার বলি ভালো আছি। যাচ্ছে কেটে
দুখিনী, বাংলা মা শহীদুল ইসলাম ধর্ষণের মসনদ কাঁপছে; আর তোমাকে ডাকছে। তুমি এ শতাব্দীর ভয়ংকর চ্যাম্পিয়ন। তোমার জন্য সেরা পুরস্কার তুলে রাখছে অসভ্য রাষ্ট্র। তুমি পারো, তুমি পারো বলেই; বাদ
নিষিদ্ধ গল্প শহীদুল ইসলাম একটা চিঠি লিখবো কিন্তু কার কাছে? প্রিয়তম বাল্যখেলা প্রেমিকার কাছে? সেই উদাস দুপুর, ক্লান্ত বিকেল পুঞ্জীভূত সজীব অভিমান। এতটা দিন এভাবে সেভাবে গেল প্রিয়তম ভুলতে পারিনি
প্রেম শহীদুল ইসলাম আমি প্রেমকে দেখেছি বিক্রি হয়ে যেতে। আমি প্রেমকে দেখেছি চুরি হয়ে যেতে। আমি প্রেমকে দেখেছি অবাধে বিলি হয়ে যেতে। আমি প্রেমকে দেখেছি অবাধে বিলি করে দিতে। আমি