অক্ষত অচল প্রলাপ শহীদুল ইসলাম রোজ ভোর ঘুম ভেঙে প্রথম তোর কন্ঠস্বর শুনবো বলে এখন আর ফোন করিনা। এটা সেটা বলে এখন আর মজা করি না। এখন আর ম্যাসেজ করিনা।
সুরমিলা শহীদুল ইসলাম আমি তোমার নামে একটা কবিতাই লিখেছিলাম সুরমিলা। তুমি পড়লেই দেখতে পাবে। ওখানে কিছু প্রতিহিংসার চোখ। আর দেখতে পাবে মানুষের প্রতি প্রগাঢ় ভালোবাসা। আর দেখতে পাবে তুমি তোমাকে।
আবার আমরা শহীদুল ইসলাম আবার আমরা এক হবো। আবার আমরা উঠে দাঁড়াবো। আবার আমরা আকাশ দেখবো। আবার আমরা হাসবো খেলবো। আবার আমরা নদী জলে সাঁতরাবো। আবার আমরা ঘুড়ি উড়াবো। আবার
ধূসর মেঘের অন্ধকারে শহীদুল ইসলাম ধূসর মেঘের অন্ধকারে, নীরব কোন অন্তরালে। হারিয়ে যাব ভীষণ রাগে অভিমানে, ভালোবেসে। তোমার সকল পূর্ণতাতে, শূন্য কোথাও মনে হলে, বুঝে নিও সেখান জুড়ে, ছিলাম আমি
তুমি ছিলে শহীদুল ইসলাম কতদিন ভাববোনা তোমাকে নিয়ে? না ভাবতে, না ভাবতে একদিন ভেবে বসবো তুমি ছিলে। পৌষের শীতে, মাঘ শেষে ফাল্গুনী গানে। চৈত্রের রোদে বর্ষাজলে। তুমি ছিলে সজীব নিঃশ্বাসে
শেষ বিকেল শহীদুল ইসলাম বাঁধন হারা এমন দিনে, এমন ক্ষণে, এ মোন মাতে উল্লাসে। দৌড়ে ছোটে, দিগ হারা দিগ, দিগন্তে। খুশির হাওয়া সুখের ছোঁয়া। লাগল পালে লাগল প্রাণে। কাঁদন ভুলে
আমি কিন্তু চেয়েছিলাম শহীদুল ইসলাম আমি কিন্তু তোকে নিয়ে যেতে চেয়েছি দূর বহুদূর। তুই চেয়েছিস সোনার খাঁচা আবার নাচতে চেয়েছিস দিন দুপুর। আমি কিন্তু চেয়েছিলাম তোর হাতে হাতটি রেখে দেখবো
স্যার শহীদুল ইসলাম উৎসর্গ: যদ্যপি আমার গুরু হুমায়ূন কবির অনেক অপরাধ জমে ভিতরটাতে সৃষ্টি হয়েছে ক্ষত! ক্ষমা করে দিও পারলেও স্যার; জানি তুমি খুব ব্যথিত! চরণ ফেলে চলো তুমি স্যার
আমাদের আড্ডাটা ছিল শহীদুল ইসলাম আমাদের আড্ডাটা ছিল। লাইব্রেরিতে, মধুর ক্যান্টিনে, গানের আসরে, কবিতা আবৃত্তিতে আর গল্পের লিখনিতে। আমাদের আড্ডাটা ছিল। রং তুলি হাতে দেয়াল প্যান্টিংএ , ছবি আঁকা, রাজনৈতিক
যে তুমি শহীদুল ইসলাম যে তুমি হেঁটে আসার শব্দ শুনে বলে দিতে চিনে ফেলতে, কে আসছে? যে তুমি লক্ষ মানুষের ভিড়ে কন্ঠ শুনে বলে দিতে, অবাক দৃষ্টিতে চেয়ে থাকতো তোমার