আসমানী জসীম উদ্দিন আসমানীরে দেখতে যদি তোমরা সবে চাও, রহিমদ্দির ছোট্ট বাড়ি রসুলপুরে যাও। বাড়ি তো নয় পাখির বাসা ভেন্না পাতার ছানি, একটুখানি বৃষ্টি হলেই গড়িয়ে পড়ে পানি। একটুখানি হাওয়া
সোনার তরী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গগনে গরজে মেঘ, ঘন বরষা। কূলে একা বসে আছি, নাহি ভরসা। রাশি রাশি ভারা ভারা ধান কাটা হল সারা, ভরা নদী ক্ষুরধারা খরপরশা। কাটিতে কাটিতে ধান
চাঁদনী-রাতে কাজী নজরুল ইসলাম কোদালে মেঘের মউজ উঠেছে গগনের নীল গাঙে, হাবুডুবু খায় তারা-বুদবুদ, জোছনা সোনায় রাঙে! তৃতীয়া চাঁদের “সাম্পানে” চড়ি চলিছে আকাশ প্রিয়া, আকাশ-দরিয়া উতলা হ’ল গো পুতলায় বুকে
অপশক্তি মোঃরিমন মোল্লা ————————— ক্ষমতার দাপটে ত্রান মেরে খাও যারা, গরীবের কষ্ট কেনো বোঝোনা তোমরা? ক্ষুধার জ্বালায় যাচ্ছে মরে, পায়না তবু খাদ্য; অনাহারে চিৎকার করে, গরীব দুঃখী নিম্নমধ্যবিত্ত। প্রভু তুমি
সুখ গ্রাম সানজানা সুলতানা শুনেছিলাম ভবনদীর পূর্ব তীরে একটি গ্রাম আছে। যার নাম কিনা সুখ গ্রাম সেখানে নাকি সুখের চাষ হয়। আমি ভাবলাম আমার ঘরের ধূলোময়লায় জমে থাকা দুঃখ গুলোর
মনুষ্যত্ব মোঃ আরিফুল ইসলাম আমি ধ্বংসস্তূপ হতে আসব আমি মুক্তি আর সংগ্রামের হালখাতা হতে আসব। আমি নিন্দুকের মুখের বন্দুক হতে আসব, আমি শত অবিচারের রায় হতে আসব। আজ এসো,এসো তোমরা
স্বপ্নের বাংলাদেশ রাসেল সরদার “বাংলা তুমি আমার অহংকার বাংলা তুমি আামার সম্মান তোমার বীরত্বে তুমি করেছো, তোমার জায়গান। তোমার বক্ষে ঠাই দিয়েছো, আপন কূল ভেবে। তোমারে আমি লাঞ্চিত করি নাই
সকাল – সন্ধ্যা আল শাহারিয়া উদীচীর শিয়রে এসে সায়াহ্ন জমেছে উপমা কবিতার পসরা বসেছে কুজ্ঝটিকায় চারিপাশ শুভ্র অন্ধকার নিশ্চল আকাশে মেঘে-রাও চুপ। অযথা ঘনঘটায় মিলিয়ে ভালোবাসা, ক্লান্ত সন্ধ্যায় ক্লান্তির ক্লান্ত