যাপন শহীদুল ইসলাম যেমনে তেমন আছি গো আমি শুধাইয়ো না মোরে কষ্ট বলে কষ্টের কথা নয়নের জল ফেলে। নয়ন তলে জমা জল থরথর হৃদয় ভাঙা নিঃশব্দে শব্দ কূজন কাঁপাকাঁপা কন্ঠে
স্মৃতি কুটির সানজানা সুলতানা আমি এক শ্রাবণের ভেজা সন্ধ্যে বেলায় স্মৃতির কুটিরে প্রবেশ করেছি ছোট একটি প্রদীপ জ্বালিয়ে। কিছু সুখ-দুঃখের গল্প খুঁজে পাওয়ার আশায় কিন্তু সেথায় পরম আনন্দে বসবাস করে
দুখিনী, বাংলা মা শহীদুল ইসলাম ধর্ষণের মসনদ কাঁপছে; আর তোমাকে ডাকছে। তুমি এ শতাব্দীর ভয়ংকর চ্যাম্পিয়ন। তোমার জন্য সেরা পুরস্কার তুলে রাখছে অসভ্য রাষ্ট্র। তুমি পারো, তুমি পারো বলেই; বাদ
আমি এমন কেন? মো:ইফতেখারুল ইসলাম ইফতি মানুষ হয়ে ত্রিভুবনে জন্মেছি যখন কিছু অভ্যাস তো থাকবেই আমার মনের তখন কেন পারি না দেখতে অন্যায়,পারি না করতে অন্যায় কিন্তু পারি করতে সেই
তুমি আল আমীন হয়তো তুমি নির্মল আধারের ন্যায় নির্ভুল নিশ্চিত সুন্দরতম। নয়তো তোমার কথার মতোই সচ্ছ সাবলীল দিবালোকসম। হয়তো হবে সূর্য রশ্মির ন্যায় সত্য বর্বর অগ্নি তুল্য তেজী। নয়তো তুমি
বহমান দূরত্ব আল-আমীন অতি উন্নত মহা সড়ক তাই হেড লাইট টিপ টিপ করে জ্বলছে। মস্তিষ্ক মন্ডল জুড়ে কেবল মাত্র একটি নামই ঘুড়ছে। নির্দোষ নিরস্ত্র সপ্নগুলো নিরাশার নিষ্ঠুর আক্রমণে আহত ক্ষত-বিক্ষত
কল্লোলিনী ফারাভী ইসলাম আদি নিয়ন আলোয় আজ তোমায় দেখলাম, এ যে অন্য তুমি, কোথায় গিয়েছ হারিয়ে কল্লোলিনী ! আজ তুমি বড্ড বেশি অভিমানী তোমার বুকে, এখন শুধুই নির্জনতার বাস !
শঙ্খচিল ফারাভী ইসলাম আদি স্নিগ্ধ দুপুর – মাঝে মাঝে কিছু দমকা হাওয়া দূর পানে ক্লান্ত একখানা ছোট্ট প্রাণ। কি নির্মোহ অচঞ্চল অবিনাশী হঠাৎ আমাকে বলে যাবে তুমি! যেখানে একফালি নীল
নীরব প্রেমের প্রেমিক আফসানা মুরিন প্রেমিক তুমি বোঝনি আমার পাগলামতে অসম্ভব ভালোবাসার তিব্র ঝড় ছিল। আমার অভিমানের মধ্যে তোমাকে হারানোর ভয়! বিশ্বাস করো প্রেমিক তোমাকে নিয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্ন শুধু
নিষিদ্ধ গল্প শহীদুল ইসলাম একটা চিঠি লিখবো কিন্তু কার কাছে? প্রিয়তম বাল্যখেলা প্রেমিকার কাছে? সেই উদাস দুপুর, ক্লান্ত বিকেল পুঞ্জীভূত সজীব অভিমান। এতটা দিন এভাবে সেভাবে গেল প্রিয়তম ভুলতে পারিনি