উগ্রবাদী বই মোঃআবু বকর সিদ্দীক আমার দেশের নীতিমালায়, কোথায় আছে লেখা। কোরআন, হাদিস উগ্র বই, একটু আমায় দেখা। আর কত দিন তালবাহানা, করবি ইসলাম নিয়ে। ভন্ডামীর ঐ তাঁবেদারি, দিবো গুড়িয়ে।
ধূসর মেঘের অন্ধকারে শহীদুল ইসলাম ধূসর মেঘের অন্ধকারে, নীরব কোন অন্তরালে। হারিয়ে যাব ভীষণ রাগে অভিমানে, ভালোবেসে। তোমার সকল পূর্ণতাতে, শূন্য কোথাও মনে হলে, বুঝে নিও সেখান জুড়ে, ছিলাম আমি
নির্জন রাত মোহাম্মদ আলাউদ্দিন আহম্মেদ স্বপ্নে ভরা একাকি রজনী আসবে কি ও সজনী নির্জন একাকি রাতে বেলা মধ্য আকাশে তাঁরার মেলা। চেয়ে দেখো ঐ তাঁরা দুইয়ের পানে তাহারা একে অপরকে
বেদিশার গল্প এস এম সায়েম। বর্ষার বর্ষন গর্জন সীমাহীন, জমিলার ভিটেমাটি ভিজিতেছে সাত দিন। খড়কুটার ছাউনি,নড়বড়ে চারিধার। তাহাতেই আড়মোড়া করিতেছে দিনপার। মেয়ে তার বনলতা মায়াবতি মুখটি, উপোসের দুইদিন পেটে দেয়
হঠাৎ বৃষ্টিতে সাইফুল্লাহ সাঈদ হঠাৎ বৃষ্টিতে অল্প দৃষ্টিতে ভেজা শরীরে দাড়িয়ে রই হাতটি ধরে মনে পরে ভালবাসার জানি হবে জয়। নিয়ম মেনে আছি ধ্যানে তবুও আজ রয়েছি দূরে মন বলে
জীবনানন্দ দেখে যাও অসীম সাহা জানি একদিন যাবেই চলে ফেরাতে পারবো না কোন কৌশলে দু’হাত ছেড়ে মিথ্যা অজুহাতে বাঁধন ছিঁড়বে বাঁধনের খুঁজে সেদিন আমি ভীষণ একলা হবো বিরহী ব্যথা বুকে
তুমি ছিলে শহীদুল ইসলাম কতদিন ভাববোনা তোমাকে নিয়ে? না ভাবতে, না ভাবতে একদিন ভেবে বসবো তুমি ছিলে। পৌষের শীতে, মাঘ শেষে ফাল্গুনী গানে। চৈত্রের রোদে বর্ষাজলে। তুমি ছিলে সজীব নিঃশ্বাসে
শেষ বিকেল শহীদুল ইসলাম বাঁধন হারা এমন দিনে, এমন ক্ষণে, এ মোন মাতে উল্লাসে। দৌড়ে ছোটে, দিগ হারা দিগ, দিগন্তে। খুশির হাওয়া সুখের ছোঁয়া। লাগল পালে লাগল প্রাণে। কাঁদন ভুলে
বাংলা আমার ভাষা ফাহমিদা আক্তার বঙ্গবন্ধুর রক্তে আগুন জ্বলা জ্বালাময়ী ভাষণে জেগে উঠে হাজারো বাঙালি গেয়ে উঠে ‘ মুক্তির গান’।। বাংলা আমার ভাষা। এই ভাষাকে কেড়ে নিতে চেয়েছিল যারা প্রত্যেক
আমি কিন্তু চেয়েছিলাম শহীদুল ইসলাম আমি কিন্তু তোকে নিয়ে যেতে চেয়েছি দূর বহুদূর। তুই চেয়েছিস সোনার খাঁচা আবার নাচতে চেয়েছিস দিন দুপুর। আমি কিন্তু চেয়েছিলাম তোর হাতে হাতটি রেখে দেখবো