বাবা আবু রায়হান মুসুল্লি পিছনে তাকাসনে, সামনে তাকাইস এটা তোমারই উপদেশ তারার মাঝে যা না পেয়েছি তোমাতে পেয়েছি বেশ। জগতে তুমিই সেরা – নাই তোমার মতো শ্রেষ্ঠ সেবক ঘুরেছিতো
বিপ্লবী (২২) আরিফ শামছ্ বিপ্লবী! ভাবছো কিছু? কীযে হলো? নারী, শিশু! নাইরে কেনো? শান্তি নিরাপদে। ঘরে বাইরে, পথে-ঘাটে, হাট-বাজারে, ছুটছে কাজে। নরক কীটে ভাবছে বাজে, সকাল সাঁঝে, ভদ্র সেজে, মান
তুমি অথবা কবিতা আল শাহারিয়া তোমাকে লিখতে গেলে কবিতা হয়ে যায় আনতি অনুভূতি সব নতুন জীবন পায়। তোমাকে আঁকতে গেলে জীবন্ত এক মেয়ে খোলা চুলে হেঁটে বেড়ায় আমার হৃদয়
তুমি এলে মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান তখন তুমি ছিলে না ছিলাম না আমিও, কিন্তু, কী এক মহাপরিকল্পনা ; আমার বাম পাঁজরের হাড় থেকেই তুমি মনোনীত হলে। যা বিধাতার একান্তই মনোবাসনা;
কালবৈশাখী সানজানা সুলতানা একটি নদীর পারে দাড়িয়ে আাছি তার অপেক্ষায়। আসবে ঠিক জানি কোনো এক দুপুর বেলায় দুপুরের এই চোখ ঝলসানো আলো হঠাৎ করেই নিভে যাবে তার আগমনে কি হাওয়া,কি
চিঠি মুহাম্মদ ফারহান ইসলাম নীল আমি দুই হাজার আটাশ লাইনের একটি চিঠি লিখবো ৷ নীল খামে পাঠিয়ে দিবো আপনার ঠিকানায় ৷ আমার সম্পর্কে সব কথা লেখা থাকবে চিঠিতে ৷ লেখা
চোখের বালি – পারমিতা মণ্ডল আমার আর নেই কোনো অধিকারের জোর, আমি আজ কারো উৎপাতের ছায়া নই আমি আজ মুক্ত নেই কোনো অভিসন্ধির ঘোর। আমি বরঞ্চ খুব খুশিই বলতে পারো,
উন্নয়ন শহীদুল ইসলাম জলের তলে তলানোকে তোমরা বলো উন্নয়ন। ফসল পঁচে চাষা মরে গ্রাম থেকে কান্না আসে অনাহারে মানুষ মরে। বানের জলে মানুষ ভাসে। লাশের সংখ্যা হাজার গুনে বলবে হয়তো
নীল নীলাম্বরী [পার্ট ১] বানীব্রত সেদিন নীল শাড়িতে নীলাম্বরী হয়ে, ধরা দিলে তুমি, পড়ন্ত বিকেলের বৃষ্টি মাথায় অজান্তে, আমরা দাঁড়িয়ে ছিলাম গাছের তলায়। সামনেই একটা বাজ পড়লো ছড়িয়ে পড়লো তীব্র
” মা ” রাসেল সরদার মা তুমি এক বিশাল জিনিস, এ ধরনীর বাঁকে। তোমার দ্বারা সম্মান পেলাম, ক্ষনস্থানের ফাঁকে । হাসিমাখা মুখের দিকে, যখন আমি চাই। সব দুঃখ ভুলে