আমি কিন্তু চেয়েছিলাম শহীদুল ইসলাম আমি কিন্তু তোকে নিয়ে যেতে চেয়েছি দূর বহুদূর। তুই চেয়েছিস সোনার খাঁচা আবার নাচতে চেয়েছিস দিন দুপুর। আমি কিন্তু চেয়েছিলাম তোর হাতে হাতটি রেখে দেখবো
চা দোকানদার মোঃআবু বকর সিদ্দীক চা দোকানদার হইছে সরকার, বেড়েছে তার অহংকার। গৃনিত কাজে লিপ্ত বাটপাড়, জাতির মাঝে হাহাকার। ছোট লোক বড় হলে, বেড়ে যায় দাম। দেশ প্রধান হয়ে সে,
যদি গল্পটি এমন হতো মুহাম্মদ ফারহান ইসলাম নীল ৷ আমাদের গল্পটি এমন হতে পারতো , আমি আর আপনি মুখোমুখি বসে আছি দেবদারু গাছের নিচে ৷ আমি অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখছি
অরাজকতা আনোয়ারুল ইসলাম আনোয়ার বৃথা বলা শিক্ষার কথা,অতি শিক্ষিত সমাজে, মায়ের কাছে মাসিকে চেনানো যেমন না সাজে। মূর্খকে বোঝানো যায়,বুঝদার নাহি বোঝে, মনুষ্যত্ব বিলুপ্ত আজ,মানুষ তবু কে খোঁজে? বড়লোক কারে
ডেকো মা, সন্তান বলে শক্তি রনজিত মা’গো আমি তোমারই সন্তান পাপী অধম অনাথ তোমার চরণ করেছি স্মরণ মাথায় রেখো হাত। তৃষ্ণীত নয়ন খোঁজে সারাক্ষণ দেবী তোমারই চরণ ডেকো সন্তান বলে
খুব ইচ্ছে করে মোঃ সাইফুল্লাহ সাঈদ। ইচ্ছে করে তোকে নিয়ে নীল নদে যায় ইচ্ছে করে তোকে নিয়ে আমি যে হারায়। ইচ্ছে করে তোকে নিয়ে নতুন সাজে সাজি ইচ্ছে করে তোর
” নতুন দিনের অপেক্ষায়! ” লেখাঃ রিসাত তানভীর নতুন দিনের অপেক্ষায়; যে দিনে থাকবে না কোন প্রকার মহামারী, যে দিনে থাকবে না ভাইরাসের রকমারি। নতুন দিনের অপেক্ষায়; যে দিনে আগের
স্যার শহীদুল ইসলাম উৎসর্গ: যদ্যপি আমার গুরু হুমায়ূন কবির অনেক অপরাধ জমে ভিতরটাতে সৃষ্টি হয়েছে ক্ষত! ক্ষমা করে দিও পারলেও স্যার; জানি তুমি খুব ব্যথিত! চরণ ফেলে চলো তুমি স্যার
মহানিশায় ধারা সানজানা সুলতানা হৃদয়ের গহীন জগতে কোনো এক দ্বিপ্রহরের মহানিশায় শ্রাবণের ঝরঝর বাদলো বরষায় ভেসে যাইবো উন্মাদের পাড়ায় এমনই বাসনায় দিন গুলিকে বুনে যাই কবে আসবে শ্রাবণের সে বাদল
পথশিশুদের_প্রতি আনোয়ার ————————————– ওদের পথেই ঘর,পথেই বাড়ি পথ ওদের প্রাসাদ, জীবনটা নিছক মিথ্যা অতি নেই কোনো সুখ, আহ্লাদ। ওরা পথে পথে ঘোরে পেটের দায়ে উসকো খুসকো চেহারা, জোটেনা অন্ন,মন বিষন্ন