নববর্ষ শহীদুল ইসলাম নববর্ষে রাঙা লাল টিপে, তনয়া নব রূপে, এলো কেশে বাসন্তী শাড়ীতে জড়ায়ে তনু। দক্ষিনা পবণ প্রাণে বাঁধে নব নব রূপে নব বর্ষের সুর। সাড়া পাইগো গভীর আড়াল
মৃত্যুর পরে; রাফি শহীদুল ইসলাম রাফির মৃত্যুর পর আজ পর্যন্ত রাফিটা কথা বলেনি। চিৎকার চেঁচামেচি করেনি। দৌড়ে ছুটে আসেনি। ভাইয়া ডাকে নি। তারপরে আর কোন দিন কোন আবদার করেনি। অভিমান
উত্তর মেলে না শহীদুল ইসলাম —————————— সারারাত ধরে ভেবে চলি,উত্তর মেলে না। নিজের সাথে নিজের অসম্ভব কথোপকথন মান অভিমান ঝগড়া চলে কথা কাটাকাটি হয়, উত্তর মেলো না। প্রশ্ন জমে জমে
সুহৃদ শহীদুল ইসলাম প্রিয় শ্রীলেখা সময় জানেনা সময়ের শেষ কোথায়? অথচ সময়ের নিয়মে চলে সব কিছু। সময় এখানে অবাধ্য, আমি সময়ের নিয়মে নেই। আশ্চর্যকর হলো আমার অনিয়মেও তুমি। আমার নিয়মেও
নির্ভুল শহীদুল ইসলাম ভুল ছিল না ভুলেও বলবে ভুল তবুও যা গেছে কাল আজ গতকাল তা কি ভুল আসছি হেটে যে পথ দিয়ে জমল স্মৃতি পদে পদে স্মৃতি কি ভুল
ভালো আছি শহীদুল ইসলাম এত রোগ-শোক এত সমস্যা সংকট তবু ভালো আছি। এত ছেড়ে যাওয়া এত তাড়াহুড়া দিব্যি কিরম ভাবে এত কিছুর ভিড়েও ভালো আছি। এত অভিমান এত অভিযোগ এত
বসন্ত শহীদুল ইসলাম বসন্ত সমাগম ফাল্গুনী ফাগুন হাওয়া লেগেছে প্রাণে বেঁধেছে নতুন গান। সেগানের সুর অতি সুমধুর, কুহুকণ্ঠ দূরবহুদূর। শুনি তার গুঞ্জন সকাল দুপুর। গাছে গাছে ডালে ডালে গন্ধ মুকুল।
বসন্ত ফাগুন শহীদুল ইসলাম ফাল্গুনী গানে ছন্দ মেলে, বসন্ত কোকিল কন্ঠতোলে। পলাশ শিমুল কৃষ্ণচূড়া ডালে ডালে উপচে পড়ে। ফাগুন হাওয়ায় আগুন জ্বলে পথে পথে রক্ত ঝড়ে। আট ফাগুনের বসন্ত গান।
প্রতিচ্ছায়া শহীদুল ইসলাম ================= এই প্রথম স্বপ্নে তোমায় দুচোখ ভরে দেখলাম। কল্পনাতে তোমার অবয়ব দিলাম। রং তুলি হাতে তোমার ছবি আঁকলাম। তুমি এখন পরিপূর্ণ একজন মানুষ। তোমার রূপকার আমি। এখন
এমন হবার কথা ছিল না শহীদুল ইসলাম এমন হবার কথা ছিল না। তবু হচ্ছে, নির্বিঘ্নে ঘটে যাচ্ছে অবর্ণনীয় ঘটনা। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বারান্দায় দাঁড়িয়ে; বাকরুদ্ধ হতবাক শুধু তাকিয়ে চেয়ে দেখছি, সকাল