কালবৈশাখী সানজানা সুলতানা একটি নদীর পারে দাড়িয়ে আাছি তার অপেক্ষায়। আসবে ঠিক জানি কোনো এক দুপুর বেলায় দুপুরের এই চোখ ঝলসানো আলো হঠাৎ করেই নিভে যাবে তার আগমনে কি হাওয়া,কি
চোখের বালি – পারমিতা মণ্ডল আমার আর নেই কোনো অধিকারের জোর, আমি আজ কারো উৎপাতের ছায়া নই আমি আজ মুক্ত নেই কোনো অভিসন্ধির ঘোর। আমি বরঞ্চ খুব খুশিই বলতে পারো,
উন্নয়ন শহীদুল ইসলাম জলের তলে তলানোকে তোমরা বলো উন্নয়ন। ফসল পঁচে চাষা মরে গ্রাম থেকে কান্না আসে অনাহারে মানুষ মরে। বানের জলে মানুষ ভাসে। লাশের সংখ্যা হাজার গুনে বলবে হয়তো
নীল নীলাম্বরী [পার্ট ১] বানীব্রত সেদিন নীল শাড়িতে নীলাম্বরী হয়ে, ধরা দিলে তুমি, পড়ন্ত বিকেলের বৃষ্টি মাথায় অজান্তে, আমরা দাঁড়িয়ে ছিলাম গাছের তলায়। সামনেই একটা বাজ পড়লো ছড়িয়ে পড়লো তীব্র
” মা ” রাসেল সরদার মা তুমি এক বিশাল জিনিস, এ ধরনীর বাঁকে। তোমার দ্বারা সম্মান পেলাম, ক্ষনস্থানের ফাঁকে । হাসিমাখা মুখের দিকে, যখন আমি চাই। সব দুঃখ ভুলে
ইচ্ছের পথ ছেড়ে সানজানা সুলতানা এই পথ ধরে আমি হাঁটিতেছি যে পথ আমাকে নিয়ে যাবে ঠিকানা বিহীন এক দেশে যে পথ আমায় নিয়ে যাবে উদ্দেশ্য হীন এক দেশে আমি এই
যৌতুক আরিফজ্জামান জুলহাস যৌতুক নিয়া করনা বিয়া পায়ে তোমার ধরি, যৌতুক হল নিন্দনীয় কাজ সমাজে সবাই তা জানি! ছেলে হোক মেয়ে হোক, আদম সন্তান, বিয়া সাধি প্রভুর, ফরজ বিধান বিধান
রাষ্ট্র ধর্ম মোঃআবু বকর সিদ্দীক রাষ্ট ধর্ম ইসলাম যারা, করতে চাচ্ছো খান্ত। জবাই করবো সামনে সবার, তবেই হবো শান্ত। পায়তারা আর শোসন গিরি, দেখাইতেছিস কাদের! শোনে রাখিস বেঈমান তোরা, ঘুম
রাত্রি প্রহর সানজানা সুলতানা সারাদিনের সব ক্লান্তির অবসান ঘঠাতে, রাতের এই প্রহরে নিদ্রায় শাহিত রয়েছে লক্ষ-কোটি প্রান, অনেকে হারিয়ে গেছে, ছলা-কলা স্বপ্নের দেশে। কেউ ভয়ে কেঁদে উঠছে, বা, কেউ আনন্দে
“”বন্ধুর অপেক্ষায়“” সানজানা সুলতানা বন্ধু বড্ড দেখতে ইচ্ছে করে তোকে। তোর কি করে,দেখতে ইচ্ছে আমায়? জানিনা আজ কোথায় হারিয়ে গেলি। খুঁজে চলে অবিরাম, এই মন আজ তোকে। কিন্তু ব্যর্থ এ